Showing posts with label Jokes. Show all posts
Showing posts with label Jokes. Show all posts
Wednesday, 11 April 2012
>>> রহিম বাজারে যাচ্ছে , তো যাওয়ার পথে তার বন্ধু করিমের সাথে দেখা , করিম -দোস্ত কই যাস
রহিম - কলা গাছিয়া
শুনে করিম বলে দোস্ত মনে কিছু নেসনা
- তো তর পিছন দিয়া দিলাম ফলা চাচিয়া
সেদিন রহিম কিছু না বলে চলে যায়।
পরের সপ্তাহে করিম নবাবপুর যাওয়ার পথে রহিমের সাথে দেখা
রহিম- দোস্ত কই যাস
করিম-নবাবপুর
রহিম- তয় দোস্ত তোমার পিছন দিয়া দিলাম বাশটা
করিম- মিললোনা দোস্ত
রহিম- না মিলুক, দিলাম তো মোটা টা।
>>> কার স্ত্রী কতটা ভালো তা নিয়ে কথা বলছে তিন বন্ধু।
প্রথম
বন্ধুঃ আমার তানিয়ার কোনো তুলনা নেই। চা খেতে গিয়ে আমার হাত থেকে কাপ
পড়ে টুকরো টুকরো হয়ে গেল। তানিয়া সেটা নিয়ে এমনভাবে আঠা লাগিয়ে দিল যে
বোঝারই উপায় নেই ওটা ভেঙেছিল।
দ্বিতীয় বন্ধুঃ একবার আমার প্যান্ট
ছিঁড়ে গেল। আমার স্ভেতা এমনভাবে তা সেলাই করে দিল, দেখে বুঝতেই পারবে না
ওটা কোনোকালে ছিঁড়ে গিয়েছিল।
তৃতীয় বন্ধুঃ আমার ল্যুবা আমার শার্টটা ধুয়ে দিয়েছে, তাকিয়ে দেখ, বোঝার উপায়ই নেই যে ওটা ধোয়া হয়েছে।
>>> ক্লাস ফোরের দুইটা ছেলে কথা বলছে
দোস্ত ,গতকাল থেকে আমার খুব মন খারাপ।
কেনো?
মলি ছয়মাস আগে আমাকে গন্ডার বলেছিল। আমার চামড়া নাকি গন্ডারের।
ছয়মাস আগে গন্ডার বলেছে আর তোর গতকাল থেকে মন খারাপ?
হু......... গতকালই যে চিড়িয়াখানায় প্রথম গন্ডার দেখলাম।
>>> প্রেমিকাঃ তুমি কি আমায় ভালোবাস?
প্রেমিকঃ বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করো?
প্রেমিকাঃ ধরো তোমার সার্টের পকেটে মাত্র বিশ টাকা আছে, তা থেকে আমি পনের টাকা চাইলাম, তুমি দিতে পারবে?
জরুরি
টাকাটায় প্রেমিকা চোখ পরেছে দেখে, বিব্রত প্রেমিক নিজেকে সামলে নিয়ে বললো,
কেনো পারবো না, একশবার পারবো | তবে পরীক্ষা তারিখটা একটু পিছানো যায় না
>>> প্রেমিক প্রেমিকার কথোপকথন-
: বলো তো পৃথিবীর প্রথম প্রেমিক প্রেমিকা কে?
: আদম আর ইভ।
: গুড। এবার বলো তো ইভ আদমকে প্রথম কোন কথাটি বলেছিলো?
: এটা বেশ শক্ত।
: ভেরি গুড; এটাও পেরেছ।
: বলো তো পৃথিবীর প্রথম প্রেমিক প্রেমিকা কে?
: আদম আর ইভ।
: গুড। এবার বলো তো ইভ আদমকে প্রথম কোন কথাটি বলেছিলো?
: এটা বেশ শক্ত।
: ভেরি গুড; এটাও পেরেছ।
একজন ফিজিসিস্ট, একজন বায়োলোজিস্ট আর একজন কেমিস্ট জীবনে প্রথমবারের মত
সমুদ্র দেখতে গেলেন। যেহেতু তিনজনই জীবনকে উৎসর্গ করেছেন সায়েন্সের জন্য
সুতরাং তিনজনই চাইলেন এই সমুদ্র নিয়ে গবেষনা করবেন।
যেমন
চিন্তা তেমন কাজ। ফিজিসিস্ট সমুদ্রের বিশাল বিশাল সব ঢেউ মনযোগ দিয়ে দেখতে
লাগলেন। ঢেউগুলো সব ভেঙ্গেচুরে এগিয়ে আসছে, তীরে পড়ে ভেঙ্গে যাচ্ছে নিজেই।
তার হঠাৎই মনে হল এই ঢেউই তার গবেষনার বস্তু হতে পারে। বিশেষ করে ঢেউয়ের
ফ্লুইড ডায়নামিক্স নিয়ে গবেষনা করলে বিশাল ফল উদ্ধার করা সম্ভব হতে পারে।
সুতরাং তিনি রওয়ানা হলেন, ঢেউগুলোকে ভেঙ্গে দিয়ে কিন্তু একসময় নিজেই হারিয়ে
গেলেন ঢেউয়ের আড়ালে। ফিরলেন না আর।
বায়োলজিস্ট চিন্তা করলেন
তিনি সাগরের তলদেশের লতা..পাতা..গুল্ম নিয়ে গবেষনা করবেন। কে বলবে হয়তো এ
থেকেই তিনি বিদ্যুত তৈরীর পন্থা আবিস্কার করে ফেলবেন। সুতরাং তিনিও চললেন।
যা হবার তাই হল ... হারিয়ে গেলেন তিনিও। ফিরলেন না।
কেমিস্ট
ভদ্রলোক অনেকক্ষন অপেক্ষা করলেন তার বাকী দুই সঙ্গীর প্রত্যাবর্তনের আশায়।
কিন্তু আশায় গুড়েবালি। কেউ আসল না। সুতরাং তিনি তার রিসার্চ পেপারে
লিখলেন,...
ফিজিসিস্ট এবং বায়োলজিস্ট দুজনেই পানিতে দ্রবনীয়
ছেলে : মা আজ বাসে একদম দুষ্টুমি করিনি। কমলা আর কলার খোসা জানালা দিয়েও ফেলিনি।
মা : তাহলে খোসাগুলো কী করেছ?
ছেলে : পাশের লোকের পকেটে ঢুকিয়ে দিয়েছি।
বাবা : তোমার জন্য এই নতুন ক্যালেন্ডারটা এনেছি।
ছেলে : না, এটা আমি নেব না।
বাবা : কেন? পছন্দ হয়নি? তাহলে কোনটা নেবে?
ছেলে : যে ক্যালেন্ডারে ছুটির দিন বেশি আছে সেটা নেব।
গভীর রাতে বাবার কাছে বই নিয়ে হাজির ছেলে।
বাবা, চাঁদ বেশি দূরে, না নিউইয়র্ক?
তুই অনেক বড় হয়েছিস, সেরিওঝা! বোকার মতো প্রশ্ন করিস কেন? আকাশের দিকে তাকা, তারপর উত্তর দে। কী দেখছিস আকাশে?
চাঁদ।
ঠিক। নিউইয়র্ক কি দেখতে পাচ্ছিস?
না।
তাহলে এবার কী সিদ্ধান্ত নিবি, তা নিয়ে মাথা ঘামা।
একদিন ছেলে বসে পড়ছিল তখন বাবা ছেলের পাসে বসল-
বাবা: তুই সারাদিন এমন চুপ চাপ থাকিস কেন?
ছেলে: কেন বাবা আমিতো কথা বলি।
বাবা: তোকে অযথা এত বকাঝকা করি অথচ কিছু বলিস না। প্রতিবাদ করিস না।
ছেলে: কেন বাবা, আমিতো প্রতিবাদ করি।
বাবা: কই করিস? আমি যে দেখি না।
ছেলে: কেন বাবা তুমি বকা দিলে আমি টয়লেটে যাই।
বাবা: টয়লেটে গেলে কি রাগ কমে? টয়লেটে গিয়ে কি করিস যে রাগ কমে?
ছেলে: টয়লেট ব্রাশ করি।
বাবা: টয়লেট ব্রাশ করলে কি রাগ কমে?
ছেলে: কেন আমি তোমার ব্রাশ (দাঁতের) দিয়ে টয়লেট ব্রাশ করি।
শুধু তোমাকেই শোনাব
ছেলেঃ বাবা, আমাকে তবলা কিনে দাও না, আমি বাজানো শিখব।
বাবাঃ আমি কিনে দিই আর তুমি সবার কান ফাটাও।
ছেলেঃ না বাবা, আমি সারা দিন শুধু তোমাকেই শোনাব।
পুত্র : বাবা, আজ একটা ভালো কাজ করেছি।
বাবা : কী কাজ?
পুত্র : পাশের বাড়ির মোটকা ভদ্রলোক আছেন না, রোজ অফিসে যেতে ট্রেন ফেল করেন, তাকে আজ ট্রেন ধরিয়ে দিয়েছি।
বাবা : তাই নাকি! কী করে?
পুত্র : প্রতিদিনের মতো তিনি হেলেদুলে হেঁটে চলছিলেন, লালুকে (বাঘা কুকুর) লেলিয়ে দিলাম তার পেছনে। ব্যস এমন ছোটা ছুটলেন।
কথা হচ্ছে দুই বন্ধুর মধ্যে
১ম জন : আচ্ছা বল তো, হাসপাতালে যখন রোগীর অপারেশন চলে, তখন ডাক্তাররা মুখ ও মাথা ঢেকে রাখে কেন?
২য় জন : অপারেশনে যদি ডাক্তাররা কোন ভুল করে ফেলে তাহলে রোগী যেন তাদের চিনতে না পারে সেজন্য।
ডাক্তার : আপনাকে কতবার বলেছি চর্বিজাতীয় খাবার খাবেন না।
রোগী : খেতে চাই না, কিন্তু জিহ্বা যে মানে না।
ডাক্তার : এত বড় শরীর ছোট এক জিহ্বার সঙ্গে পারেন না, এ কেমন কথা?
রোগী : জিহ্বা তো আর একা নয় পেটও যে তাকে সাপোর্ট করে।
মেডিকেল কলেজের প্রফেসর নতুনদের ক্লাস নিচ্ছেন।
-ভালো
ডাক্তার হওয়ার দুটি শর্ত। প্রথমটি হল খুব ভালো পর্যবেক্ষন শক্তি থাকা।
রুগীকে দেখেই যেন তার সম্পর্কে ধারনা করতে পারো, কোন একটা অসুখের হালকা
লক্ষনও যেন বাদ না যায়। দ্বিতীয়টা হল মন শক্ত করা। যেন কিছুতেই তুমি ভড়কে
না যাও।
আজকে তোমাদের পর্যবেক্ষন এবং মানসিক অবস্থার পরীক্ষা
হবে। আমার সামনে একটা জারে হলুদ বর্নের তরল আছে। সবাই এক এক করে আসো আর
দেখে যাও। বলো এটা কি?
একে একে সবাই এলো। সবার এক কথা এটা প্রস্রাব।
গুড! এই বলে প্রফেসর একটা আঙ্গুল তরলে ডুবিয়ে দিলেন। ছাত্র-ছাত্রীরা ওয়াক থু টাইপ আওয়াজ করল। তরলে আঙ্গুল রেখেই প্রফেসর বললেন,
-তোমাদের
ঘেন্নাপাতি কমাতে হবে। মানসিক দৃঢ়তার জন্য এই ধরনের ঘৃনা থাকা ভালো নয়।
যারা এখনো আমার আঙ্গুল চুবিয়ে রাখা পছন্দ করো নাই তারা ভালো করে লক্ষ্য
করো। এইবলে প্রফেসর আঙ্গুল তুলে মুখে দিলেন। ছাত্রদের অবস্থা ত সেই রকম।
এরপর প্রফেসর বললেন, তোমরা সবাই ঠিক আমি যেভাবে আঙ্গুল চুবিয়েছি আর মুখে দিয়েছি সেইভাবে কর। সবাই আসো... একে একে...
ছাত্ররা তাই করল।
সবশেষে
প্রফেসর বললেন, এবার তোমাদের পর্যবেক্ষনের প্রসঙ্গে আসি। বলো কতজন খেয়াল
করেছো যে আমি তর্জনী চুবিয়েছি আর মধ্যমা মুখে দিয়েছি...
লিটল জনি পাহাড়ের সর্বোচ্চ চুড়ায় উঠে ইশ্বরকে ডাকাডাকি শুরু করলো।
ইশ্বর ও ইশ্বর!!! শুনছো!
কি হয়েছে আমার প্রিয় জনি?
তোমার কাছে ১ কোটি বছর মানে কতক্ষন?
আমার কাছে ১ কোটি বছর হলো ১ মিনিট।
ও, আচ্ছা তোমার কাছে ১০০০ কোটি টাকা মানে কত পয়সা?
১০০০ কোটি টাকা আমার কাছে তো ১ পয়সারও কম।
তাইলে তুমি আমাকে ১টা পয়সা দাওনা। প্লিইইজ।
মাত্র ১ পয়সা!! ঠিক আছে বাছা। জাস্ট ১ মিনিট ওয়েট করো।
-এই বলে ইশ্বর অদৃশ্য হলেন।
একদিন এক বিদ্যালয়ে শিক্ষক তার ছাত্র-ছাত্রীদের গরু আঁকতে দিলেন। সবাই গরু এঁকে খাতা জমা দিল। এক ছেলে জমা দিল একটা খালি কাগজ।
শিক্ষক কাগজটা দেখে বলল, "এটা কি এঁকেছিস?"
ছাত্র বলল, "স্যার, ঘাস এঁকেছিলাম।"
শিক্ষক বলল, "ঘাস কই?"
ছাত্র বলল, "স্যার, গরুতে খেয়ে ফেলেছে।"
শিক্ষক বলল, "তাহলে গরু কই?"
ছাত্র বলল, "স্যার, গরুতো ঘাস খেয়ে চলে গেছে।"
দুই চাপাবাজের মধ্যে আলাপ হচ্ছে-
প্রথম চাপাবাজ: জানিস মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ারটা কিনে ফেলি।
দ্বিতীয়চাপাবাজ: অত সহজ না বন্ধু! ওটা আমি বেচলেতো।
Tuesday, 10 April 2012
শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রীদের বলছেন কে কি হতে চায় ভবিষ্যতে-
রানা: আমি পাইলট হতে চাই।
সুমিত: আমি ডাক্তার হতে চাই।
দীপা: আমি একজন ভালো মা হতে চাই।
সুমন: আমি দীপাকে সাহায্য করতে চাই।
Subscribe to:
Posts (Atom)